জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো - প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সহ এ সম্পর্কিত আরো অনেক কিছু বিষয়ে আজকের পোস্টে আলোচনা করা হবে তাই আপনি যদি সকল বিষয়ে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
পেজ সূচিপত্রঃ জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো - প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
- মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি
- ছেলেদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
- প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
- জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি
- অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ইনজেকশন
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো - প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিঃ শেষ কথা
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
যারা নতুন বিয়ে করেছেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষেরই প্রশ্ন থাকে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো হবে। কারণ অনেকেই চান না খুব তাড়াতাড়ি সন্তান নিতে আবার এমন অনেক রয়েছেন যারা একটি সন্তান নেওয়ার পরে আর সন্তান নিতে চান না আবার অনেকে দুটি সন্তান রয়েছে তাই তারা আর সন্তান নিতে চাচ্ছেন না।
সেজন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো এ সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন। আসলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অনেকগুলো রয়েছে কিন্তু সবগুলা পদ্ধতি ভালো না তাই জানা প্রয়োজন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো হবে তো জেনে নিন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো হবে এই সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ মাসিক না হলে কি বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে - মাসিক না হলে ঔষধ
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির দুইটা রয়েছে একটা হল স্থায়ী পদ্ধতি আরেকটা হল অস্থায়ী
পদ্ধতি আপনি যদি বেশি সময়ের জন্য সন্তান না নিতে চান তাহলে স্থায়ী পদ্ধতি গ্রহণ
করতে হবে আর আপনি যদি কিছুদিনের জন্য বা কয়েক মাসের জন্য সন্তান না নিতে চান
তাহলে অস্থায়ী পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে।আর অস্থায়ী পদ্ধতির মধ্যে কনডম সবচেয়ে
ভালো একটি পদ্ধতি। তবে এই পদ্ধতিটি একটু ঝামেলার কারণ যতবার সহবাস করবেন ততবার নতুন নতুন কনডম ব্যবহার করতে হবে।
যদি স্থায়ীভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান তাহলে পুরুষের জন্য
ভ্যাসেকটমি আর মহিলাদের জন্য স্থায়ী পদ্ধতি হলো টিউবেকটমি যদি স্থায়ীভাবে
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান তাহলে এগুলো করতে পারেন তবে এগুলো পদ্ধতি
যদি গ্রহণ করেন তাহলে অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে ছেলেদের শুক্রাণু এবং মেয়েদের
ডিম্বাণু বহনকারী নালি কেটে দেওয়া হবে এতে করে আর কখনো সন্তান নিতে পারবেন না।
তাই এ পদ্ধতি গ্রহণ করার আগে ভালোভাবে ভেবে চিন্তে নিবেন।
আর যদি কোন দম্পতি অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান তাহলে কনডম ব্যবহার করতে পারেন এতে করে পরবর্তীতে গর্ভধারণের জন্য কোন সমস্যা হবে না। তবে এটি অনেক সময় অনিরাপদ হতে পারে সেজন্য একটু সাবধানে যদি থাকতে পারেন তাহলে এ পদ্ধতিতে আপনার জন্য অনেক ভালো হবে। আশা করছি জানতে পারলেন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো হবে।
মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি
প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে জানতে পারবেন কিন্তু তার আগে আপনাদের এই অংশে জানাবো মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি? বর্তমানে মেয়েদের অনেকগুলো জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে এগুলোর মধ্যে যে সকল পদ্ধতি গুলো ভালো হবে সেগুলো আপনাদের মাঝে জানানোর চেষ্টা করলাম। মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি মূলত ৮ টি কিন্তু এই পদ্ধতি গুলো কি কি তা জেনে নিন।
১। মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে গর্ভনিরোধক পিল যেটা বেশিরভাগ মহিলারা ব্যবহার করে থাকেন। তবে যাদের কোন বাচ্চা নেই অর্থাৎ যাদের নতুন বিবাহ হয়েছে তাদের জন্য গর্ভনিরোধক পিল ব্যবহার না করাই ভালো আর যদিও করা হয় তাহলে অতিরিক্ত পরিমাণ ব্যবহার করা যাবে না এতে করে পরবর্তীতে ক্ষতি হতে পারে।
২। মহিলাদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ভেতর আরেকটি পদ্ধতি হলো ডায়াফ্রাম। এটা রাবারের মতো হয়ে থাকে এবং সহবাস এর আগে লাগিয়ে ব্যবহার করতে হয়। এটাও একটি ভালো পদ্ধতি মেয়েদের জন্য।
৩। মহিলাদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ভেতর আরেকটি পদ্ধতি হলো ফিমেল কনডম এটা সহবাসের আগে মেয়েদের যোনিতে লাগাতে হয়। এবং এই ফিমেল কনডম লাগানোর পর সহবাস করলে শুক্রাণু যোনির ভিতরে প্রবেশ করতে পারে না এতে করে গর্ভে সন্তান আসে না এটাও মেয়েদের জন্য জন্ম নিয়ন্ত্রণ এর কার্যকরি একটা পদ্ধতি।
আরো পড়ুনঃ গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা - ২ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
৪। মহিলাদের জন্য আরেকটি স্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হলো টিউবেকটমি। এই জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করলে একেবারে চিরস্থায়ী ভাবে গর্ভ ধারণের ক্ষমতা হারাতে হবে। তাই এই পদ্ধতি গ্রহণ করার আগে ভালোভাবে ভেবে চিন্তে তারপর করবেন।
৫। মহিলাদের আরেকটি জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আছে সেটা হলো ইনজেকশন। ইনজেকশন এর মাধ্যমে চাইলে গর্ভে সন্তান আসা প্রতিরোধ করতে পারেন। তবে এই পদ্ধতি গ্রহণ করার আগে একজন ভালো ডাক্তারের থেকে পরামর্শ নিবেন।
৬। মহিলাদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ভেতর আরেকটি পদ্ধতি হলো ভ্যাজাইনাল রিং। এটা একটি ছোট আংটির মতো হয়ে থাকে যেটা যোনিতে লাগানো হয়। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে সহবাস করলে গর্ভে সন্তান আসে না। তাই চাইলে আপনি এই পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন।
৭। জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি এর ভেতর আরেকটি ভালো পদ্ধতি হলো জন্ম নিয়ন্ত্রণ প্যাচ। এই প্যাচ টি আপনার ত্বকের ভেতর লাগনো হয় আর এই প্যাচ হরমোন নিঃসরণ করে থাকে এতে করে সহবাস করার পরে বীর্য ভেতরে গেলেও গর্ভে সন্তান আসে না। তবে এগুলোর সুবিধা অসুবিধা দুটোই আছে তাই ডাক্তার এর কাছে গিয়ে ভালোভাবে জেনে নিবেন এই সম্পর্কে।
৮। নারীদের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অনেক গুলা সম্পর্কে তো ইতোমধ্যে জানতে পারলেন সর্বশেষ আরেকটি পদ্ধতি হলো আই ইউ ডি এই পদ্ধতি টি ব্যবহার করে যদি কোনো নারী সহবাস করে তাহলে গর্ভে সন্তান আসবে না। তবে এই পদ্ধতির সুবিধা অসুবিধা দুটোই আছে তাই চিকিৎসক এর কাছে গিয়ে এই সম্পর্কে ভালো ভাবে জেনে নিতে হবে।
ছেলেদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
নারীদের যেমন জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে পুরুষদেরও তেমনি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারীরাই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকেন এবং নারীদেরই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বেশি রয়েছে পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি তেমন একটা নাই।
পুরুষদের জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শুধুমাত্র দুইটি রয়েছে। পুরুষদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে একটি হল কনডম এবং আরেকটি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হলো ভ্যাসেকটমি যেটা একেবারে স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কেউ যদি এই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করে তাহলে চিরদিনের জন্য সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা হারাবে। এখন চলুন নিচের অংশে জানা যাক প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে।
প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অনেকগুলো রয়েছে ইতিমধ্যে আপনারা সেগুলো সম্পর্কে জেনে গেছেন।এতগুলো জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে আরও একটি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে সেটা হল প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। এই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোন প্রকার ঔষধ ছাড়াই হয়ে থাকে। আর আপনি যদি কোন প্রকার ঔষধ এবং আরো অনেক পদ্ধতি বাদে প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন তাহলে এটা আপনার জন্য অনেক ভালো হবে। তো জেনে নিন প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কিভাবে গ্রহণ করবেন।
সবার আগে লেটেস্ট আপডেট পেতে ফলো করুন আমাদের গুগল নিউজ
প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বলতে বুঝায় ক্যালেন্ডার পদ্ধতি অর্থাৎ কোন মহিলা যদি মাসিক চক্র শুরু হয় এবং মাসিক চক্র শুরু হওয়ার পরে দশ দিন পর্যন্ত সহবাস করা নিরাপদ এই সময় যদি সহবাস করা হয় এবং পুরুষের বীর্য ভিতরে চলে যায় তবুও গর্ভে সন্তান আসার সম্ভাবনা থাকে না। তবে যদি পিরিয়ড শুরুর তারিখ থেকে ১০ দিন পার হয়ে যায় তাহলে এই পদ্ধতিটি কাজ করবে না তাই সেই সময় সাবধানে অন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে।
তবে যাদের পিরিয়ড নিয়মিত হয় না তাদের জন্য এই পদ্ধতি তেমন একটা ভালো কাজ করবে না।সেজন্য গর্ভে সন্তান চলে আসলে যদি সমস্যা হয় তাহলে প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ না করাই ভালো হবে। আশা করছি জানতে পারলেন প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে।
জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি
অনেক আগে তেমন একটা জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ছিল না কিন্তু বর্তমানে জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি অনেকগুলো বের হয়েছে ইতোমধ্যে উপরের অংশে আপনাদের যেই পদ্ধতিগুলো বলেছি সেগুলোই মূলত জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি। তার পরেও আপনাদের এই অংশে হালকা ভাবে জানিয়ে দিই জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে।
বর্তমানে জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি গুলো হলো গর্ভনিরোধক পিল, কনডম, ইনজেকশন, টিউবেকটমি, ভ্যাজাইনাল রিং,ডায়াফ্রাম, জন্ম নিয়ন্ত্রণ প্যাচ এগুলোই বর্তমানে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি চান তাহলে এই সকল পদ্ধতির মধ্যে যে কোন একটা পদ্ধতি গ্রহণ করতে। এই সকল আধুনিক পদ্ধতি গুলো বর্তমানে অনেক নিরাপদ।
অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
আপনি যদি অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান তাহলে এ ব্যাপারে আপনার ভালোভাবে জানতে হবে। অনেকেই রয়েছেন যারা বিবাহ করার পরে বেশ কিছু মাস অথবা বছরের জন্য সন্তান নিতে চান না তাদের জন্য অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে।
সেই পদ্ধতি যদি গ্রহণ করতে পারেন তাহলে যত সময়ের জন্য সন্তান নিতে না চান ততদিন গর্ভে সন্তান আসার সম্ভাবনা থাকে না। অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে সবথেকে ভালো এবং সেরা পদ্ধতিটি হল ইমপ্লান্ট যেটা গ্রহণ করলে আপনার দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ভাল কাজ করবে। এছাড়াও কম সময়ের জন্য যদি অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করতে চান তাহলে কনডম ব্যবহার করতে পারেন।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ইনজেকশন
বর্তমানে অনেক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো এবং প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সহ আরো অনেক পদ্ধতি সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনাদের বলেছি তার মধ্যে আরও একটি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হলো ইনজেকশন। যদি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ইনজেকশনের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকেন তাহলে এটা গর্ভনিরোধক পিলের মতোই কাজ করবে।
আরো পড়ুনঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় - নরমাল ডেলিভারি দোয়া
আর এই জন্মনিরোধক ইনজেকশন পদ্ধতি যদি আপনি গ্রহণ করেন তাহলে তিন মাস পরপর ইনজেকশন নিতে হবে। তাহলে আপনার গর্ভে সন্তান আসার সম্ভাবনা থাকবে না। জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মধ্যে ইনজেকশন একটি নিরাপদ পদ্ধতি তাই আপনি চাইলে ইনজেকশন পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন।এই বিষয়ে আরো কিছু জানতে হলে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো - প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিঃ শেষ কথা
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি ছেলেদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ইনজেকশন এই সকল বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করছি আপনারা এই সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন তার পরেও যদি এ বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন এবং এরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের Jonopriyo blog.com ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করতে পারেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।