যাকাত কাকে বলে - বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়
যাকাত কাকে বলে যাকাত কত প্রকার ও কি কি বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়
যাকাত কাকে দেওয়া যাবে এই সকল বিষয়ে সহ এর সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা
হবে তাই আপনি যদি সকল বিষয়ে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ
পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ যাকাত কাকে বলে - বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়
- যাকাত কাকে বলে
- যাকাত কত প্রকার ও কি কি
- বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়
- যাকাত কাকে দেওয়া যাবে
- কোন কোন সম্পদের উপর যাকাত ফরজ
- যাকাত দেওয়ার নিয়ম
- যাকাত হিসাব করার নিয়ম - ১ লাখ টাকায় যাকাত কত
- যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি
- যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- যাকাত কাকে বলে - বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হযঃ শেষ কথা
যাকাত কাকে বলে
যাকাত কাকে বলে যাকাত একটি আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ হলো বিশুদ্ধতা, পবিত্র করা, বৃদ্ধি পাওয়া, বরকত হওয়া, পরিশুদ্ধ ইত্যাদি ইসলামিক প্রত্যেক পূর্ণবয়স্ক নর-নারীর যদি ইসলামিক অনুযায়ী নিসাব পরিমান ধন সম্পদের মালিক হয়ে থাকে তাহলে তার সম্পদের থেকে কিছুটা গরিব দুঃখীদের মাঝে বিতরণ করাকেই বলা হয় যাকাত।
আরো পড়ুনঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ফরজ কয়টি - নামাজের ১৩ ফরজ কি কি
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো যাকাত কোন ব্যক্তির যদি প্রতি
বছরে অধিক সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকে তাহলে সম্পত্তি অনুযায়ী ২.৫০% হারে তা
ব্যয় করাকে যাকাত বলা হয়। যে সম্পত্তির মধ্যে থেকে যাকাত দেওয়া হয় সে
সম্পত্তির বরকত বৃদ্ধি পায় এবং সেগুলো পরিশুদ্ধ হয়। আশা করছি জানতে
পারলেন যাকাত কাকে বলে।
যাকাত কত প্রকার ও কি কি
আমরা জানি ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো যাকাত। যার যাকাত
দেওয়ার মতো সামর্থ্য বা সম্পদ রয়েছে তার জন্য যাকাত দেওয়া ফরজ।আর এই যাকাত
দেওয়ার মাধ্যমে সম্পত্তি বৃদ্ধি পায় এবং যাকাত দাতার অন্তর পবিত্র এবং পরিশুদ্ধ
হয়।পবিত্র কোরআন মাজিদে অনেকবার যাকাতের কথা বলা হয়েছে প্রায় ৩২ বারের মতো।
সেজন্য আমাদের যাদের যাকাত দেওয়ার মতো সম্পদ রয়েছে তাদের যাকাত দিতে হবে তার
আগে জেনে রাখুন যাকাত কত প্রকার ও কি কি?
১। গৃহপালিত গবাদি পশুর যাকাত যদি নিসাব পরিমাণ হয়ে থাকে তাহলে তার যাকাত দিতে হবে।
২। স্বর্ণ বা রৌপ্যের যাকাত। যদি স্বর্ণ বা রৌপ্য ইসলামিক শরীয়ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট হিসাব পরিমান হয়ে থাকে তাহলে সেটার যাকাত দিতে হবে।
৩। ফসলের যাকাত যদি ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী যতটুক পরিমান সম্পদ বা ফসল থাকলে যাকাত দিতে হবে ততটুকু পরিমাণ যদি থাকে তাহলে সেটারও যাকাত দিতে হবে।
৪। সদকাতুল ফিতর এর যাকাত বা অর্থাৎ যেটাকে বলা হয় রোজার যাকাত। যে সকল যাকাত এর কথা বলা হলো এগুলো সব জাকাত গরিবদের মাঝে দিতে হবে। আর আপনার যদি এই পরিমাণ কোন ধন সম্পদ না থাকে তাহলে যাকাত দিতে হবে না আর যদি থাকে তাহলে অবশ্যই দিতে হবে।
বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়
বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয় এটা অনেকেই জানেন না সেজন্য এখন আপনাদের জানাবো বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়। আসলে আপনি যাকাত দুইভাবে হিসাব করে দিতে পারবেন সেটা হল স্বর্ণের হিসাবে এবং রুপার হিসাবে।
আপনি যদি স্বর্ণের হিসাবে যাকাত দিতে চান তাহলে কেউ যদি ৭.৫০ তোলা স্বর্ণের মালিক হয়ে থাকে তাহলে তাকে সেই স্বর্ণের দাম হিসেবে যত টাকা থাকবে তত টাকা থাকলে যাকাত দিতে হবে এখন বর্তমানে স্বর্ণের বিভিন্ন রকম ক্যারেট অনুযায়ী দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে সেজন্য কারো কাছে যদি ৫ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মতো থাকে তাহলে তার জন্য যাকাত ফরজ।
আরো পড়ুনঃ আরবি মাসের নাম - আরবি ১২ মাসের নাম ও আমল
আর কেউ যদি রুপার দাম হিসেবে যাকাত দিতে চাই তাহলে অনেক অল্প টাকা থাকলেও
যাকাত দিতে হবে রুপার হিসেবে যাকাত দিতে হলে ৫৯৫ গ্রাম রুপার দামের পরিমাণ
টাকা যদি কারো কাছে থাকে তাহলে তার জন্য যাকাত দেওয়া ফরজ। বর্তমানে ৫৯৫
গ্রাম রুপার দাম হিসেবে কারো কাছে যদি ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা থাকে তাহলে
তাকে যাকাত দিতে হবে। তবে যাকাত দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বর্ণের মূল্য অনুযায়ী
যাকাত দেওয়া ভালো হয়।কারণ বর্তমানে রুপার মূল্য অনুযায়ী ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা প্রায় সবার কাছেই থাকে।
যাকাত কাকে দেওয়া যাবে
যাকাতের বিষয়টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং যাকাত দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক কিছু জানতে হবে। উপরে আপনাদের জানিয়েছি যাকাত কাকে বলে এবং বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয়। কিন্তু আপনাদের জানা প্রয়োজন যাকাত কাকে দেওয়া যাবে। তাহলে জেনে রাখুন যাকাত কাকে দেওয়া যাবে এই বিষয়ে। ৮ শ্রেণীর লোককে যাকাত দেওয়া যাবে কিন্তু এই ৮ শ্রেণীর লোক গুলো কারা জেনে নিন।
১. ফকিরদের যাকাতের টাকা দেওয়া যাবে ফকির বলতে যাদের হালকা পাতলা থাকার মত জায়গা রয়েছে কোনরকমে কষ্ট করে জীবন যাপন করে কিন্তু ভালোভাবে খেতে পারে না এবং থাকতে পারে না তাদের যাকাত দেওয়া যাবে।
২. মিসকিনদের যাকাত দেওয়া যাবে এখানে মিসকিন বলতে বোঝানো হয়েছে যাদের একেবারেই কোন কিছু নেই অর্থাৎ যারা মানুষের থেকে চেয়ে খেয়ে থাকে বা জীবন যাপন করে থাকে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে।ফকির এবং মিসকিন এই দুইটি শ্রেণীর লোকদের যাকাত দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
৩. যারা যাকাত ম্যানেজমেন্ট এ কাজ করবে এবং তারা যদি গরীব হয় তাহলে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে।
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপরে ফলো করুন
৪. বিধর্মী কোনো অসহায় মানুষ ইসলামের দিকে আকর্ষণ করানোর জন্য তাদের যাকাত দেওয়া যেত। তবে বর্তমানে অন্য ধর্মের কোনো ব্যক্তিকে যাকাত দেওয়া যাবে না। এই নিয়ম টা রাসুল (সাঃ) এর সময় ছিলো। বর্তমানে নিয়ম উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে।
৫. কেউ যদি অন্যায় ভাবে জেলে বন্দি থাকে তাহলে তাকে মুক্ত করার জন্য যাকাত দেওয়া যাবে। অথবা কাউকে যদি কিডন্যাপ করে টাকা দাবি করে তাহলে তাকে মুক্ত করার জন্য যাকাতের টাকা দেওয়া যাবে।
৬. যারা আল্লাহর দ্বীন প্রচারের জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে। অর্থাৎ ইসলামকে বিজয় করার জন্য যারা প্রতিনিয়ত চেষ্টা এবং সংগ্রাম করে যাচ্ছে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে।
৭. যারা অনেক গরিব এবং কোন মতে খেয়ে বাঁচার জন্য ঋণগ্রস্থ হয়েছে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে। কিন্তু কেউ যদি বিলাস জীবন যাপন করার জন্য ঋণগ্রস্ত হয় তাহলে তাদের যাকাত দেওয়া যাবে না।
৮. আরেকটি ব্যক্তিকে যাকাত দেওয়া যাবে সেটা হল পথিক বা মুসাফির অর্থাৎ কেউ যদি সফরে এসে তার সকল অর্থ খরচ হয়ে যায় এবং বাসায় যাওয়ার মতো কোনো টাকা পয়সা না থাকে তাহলে তাকে যাকাতের টাকা দেওয়া যাবে।
কোন কোন সম্পদের উপর যাকাত ফরজ
যাকাত দেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে যাকাত দিতে হয় তেমনি সম্পদ
অনুযায়ী যাকাত দিতে হয় এই অংশ থেকে জেনে নিন কোন কোন সম্পদের উপর যাকাত ফরজ এবং
কোনগুলো সম্পদ থাকলে যাকাত অবশ্যই দিতে হবে। যেগুলো সম্পদ থাকলে যাকাত
অবশ্যই দিতে হবে সেগুলো হলো।
- নগদ অর্থ অর্থাৎ টাকা পয়সা
-
মূল্যবান ধাতু অর্থাৎ সোনা কিংবা রুপা
- গৃহপালিত পশু প্রাণী
- জমিতে উৎপাদিত কৃষি ফসল
যাকাত দেওয়ার নিয়ম
যাকাত কাকে বলে এবং বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয় এ অংশ গুলো পড়ে হয়তো আপনি যাকাত দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরে গেছেন। যাকাত দেওয়ার নিয়ম হলো প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট সময়ে আপনার সম্পত্তির পরিমাপ অনুযায়ী যাকাত দিতে হবে। আপনার সম্পত্তি যদি কম থাকে তাহলে সেই পরিমাণ হিসাব করে যাকাত দিতে হবে আর যদি আপনার সম্পত্তি অনেক বেশি থাকে তাহলে সেই পরিমাণ হিসাব করে সঠিকভাবে যাকাত দিতে হবে।
আর যাকাত দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনি যাদের যাকাত দিবেন তাদেরকে কাছে গিয়ে দিয়ে আসতে পারেন এতে করে এটা অনেক ভালো হয়। আবার অনেকেই যাকাত দেওয়ার জন্য অনেক মানুষকে কাপড় দিয়ে থাকে এবং সেগুলো একটু কম দামি হয়ে থাকে আর নিজেদের জন্য বেশি দামের ব্যবহার করে থাকে এটা করা যাবে না আপনি নিজের জন্য যেটা ব্যবহার করবেন মানুষকে যাকাত দিতে চাইলে মানুষকেও তেমনি দিতে হবে। এখানে যদি আপনি দুই রকম ঈমান করেন তাহলে আপনার যাকাত কবুল হবে না।
যাকাত হিসাব করার নিয়ম - ১ লাখ টাকায় যাকাত কত
অনেকেই যাকাতের হিসাব সম্পর্কে বুঝতে পারেন না সেজন্য আসুন আপনাদের বুঝিয়ে দিই যাকাত হিসাব করার নিয়ম বা ১ লাখ টাকায় যাকাত কত সে সম্পর্কে। যাকাত মূলত দেওয়া হয়ে থাকে শতকরা ২.৫% হারে। সেই হিসেবে কারো কাছে যদি ১ লক্ষ টাকা থাকে তাহলে এক লাখ টাকার যাকাত দিতে হবে ২৫০০ টাকা। অর্থাৎ কারো যদি নিসাব পরিমান সম্পত্তি থাকে তাহলে তাকে ৪০ ভাগের একভাগ যাকাত প্রদান করতে হবে। আশা করছি যাকাত হিসাব করার নিয়ম এবং ১ লাখ টাকায় যাকাত কত তা জানতে পারলেন।
যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি
যাকাত ফরজ হওয়ার জন্য অনেকগুলো শর্ত রয়েছে যারা এই শর্তের মধ্যে রয়েছে তাদের জন্য যাকাত ফরজ এবং তাদের যাকাত দিতে হবে। যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত ৭ টি এবার চলুন জানা যাক যাকাত ফরজ হওয়ার শর্তগুলো কি কি?
১। যাকাত ফরজ হওয়ার জন্য নিসাব পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হতে হবে অর্থাৎ সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা স্বর্ণ অনুযায়ী টাকা থাকতে হবে অথবা ৫৯৫ গ্রাম রুপা বা সেটার মূল্য পরিমাণ অর্থ যদি কারো কাছে থাকে তাহলে তার জন্য যাকাত ফরজ।
২। যাকাত ফরজ হওয়ার আরেকটি শর্ত হলো মুসলমান হওয়া। কোন বিধর্মী বা কাফেরদের উপর যাকাত ফরজ নয়।
আরো পড়ুনঃ ছাগল দিয়ে আকিকার নিয়ম - আকিকার নিয়ম ও দোয়া
৩। যাকাত ফরজ হওয়ার জন্য বালেগ বা বালেগা হতে হবে। কোন নাবালেগদের উপর যাকাত ফরজ নয়।
৪। যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত হলো যারা স্বাধীন তাদের জন্য যাকাত ফরজ অর্থাৎ যারা অন্য মানুষের দাস-দাসী তাদের জন্য যাকাত ফরজ নয়।
৫। সুস্থ এবং বিবেক সম্পন্ন মানুষদের উপর যাকাত ফরজ। যারা সব সময় অজ্ঞানি অর্থাৎ পাগল থাকে তাদের যদি যাকাত দেওয়ার মতো নিসাব পরিমান ধন সম্পদ থাকে তাহলেও তাদের উপর যাকাত ফরজ নয়।
৬। কারো যদি নিসাব পরিমাণ মাল প্রয়োজনীয় সম্পদের থেকে অতিরিক্ত বেশি হয়ে যায় তাহলে তার জন্য যাকাত ফরজ।
৭। যাকাত ফরজ হওয়ার আরেকটি শর্ত হলো সম্পদের উপর পুরো মালিকানা থাকতে হবে। কারো যদি কোন সম্পদের ওপর পুরো মালিকানা না থাকে তাহলে তার জন্য যাকাত ফরজ নয় এবং সেখান থেকে যাকাত দিলে কবুল হবে না।
যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
আমরা জানি ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে তার মধ্যে একটি হল যাকাত। যাদের নিসাব পরিমান সম্পদ রয়েছে তাদের জন্য যাকাত দেওয়া ফরজ। কারণ যাকাত দিলে সম্পদ বৃদ্ধি পায় এবং অন্তর পবিত্র এবং পরিশুদ্ধ হয়।সেজন্য ইসলামে যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি। আমাদের পবিত্র আল কুরআনে যাকাতের কথা প্রায় ৩২ বারের মতো বলা হয়েছে এর থেকে হয়তো নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে যাদের যাকাত দেওয়ার মতো সমর্থ্য রয়েছে তাদের জন্য যাকাত দেওয়া কতটা প্রয়োজনীয়।
যাদের যাকাত দেওয়ার মত সম্পদ রয়েছে তাদের অবশ্যই যাকাত দিতে হবে তারপরেও যারা যাকাত দিতে অস্বীকার করবে তারা কাফেরের সমতুল্য। এবং আল্লাহ তাদের সম্পদ ছিনিয়ে নিতে পারেন।সেজন্য আমাদের অবশ্যই যাদের যাকাত দেওয়ার মতো সামর্থ্য রয়েছে তারা যাকাত দিব।
কারণ নবী-রাসূলগণের সময় থেকে তিনারা যাকাত দিতেন সেজন্য আমাদেরও যাকাতের ব্যাপারে অনেক গুরুত্ব দিতে হবে। আশা করছি আজকের আর্টিকেল থেকে যাকাত কাকে বলে এবং বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয় এই বিষয়গুলো সহ সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।
যাকাত কাকে বলে - বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হযঃ শেষ কথা
যাকাত কাকে বলে যাকাত কত প্রকার ও কি কি বর্তমানে কত টাকা থাকলে যাকাত ফরজ হয় যাকাত কাকে দেওয়া যাবে কোন কোন সম্পদের উপর যাকাত ফরজ যাকাত দেওয়ার নিয়ম যাকাত হিসাব করার নিয়ম ১ লাখ টাকায় যাকাত কত যাকাত ফরজ হওয়ার শর্ত কয়টি যাকাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য কি এই সকল বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করছি আপনারা এই সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। তারপরেও যদি এই
বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন। এবং এরকম আরো
তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের JONOPRIYO BLOG ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে
পারেন এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।