ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে - ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়
ঠোঁট ফাটার কারণ ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় ঠোঁট ফাটার ক্রিম এর নাম কি এ সকল বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে তাই আপনি যদি সকল বিষয়ে জানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ে ফেলুন।
সূচিপত্রঃ ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে - ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়
- ঠোঁট ফাটার কারণ - ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ
- ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
- ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়
- ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি
- ঠোঁট ফাটার ক্রিম
- ঠোঁট ফাটার ঔষধ
- ঠোঁট ফাটা সম্পর্কে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর | FAQ
- ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে - ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়: শেষ কথা
ঠোঁট ফাটার কারণ - ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ
আমাদের মধ্যে অনেকেরই গরমকালেও ঠোঁট ফেটে থাকে এর মূল কারণ হলো আবহাওয়া এবং
জলবায়ুর পরিবর্তন। এবং শরীরের অন্যান্য চামড়ার তুলনায় ঠোঁটের চামড়া একটু
বেশিই পাতলা এবং নরম হয়ে থাকে তাই এই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গরমের মধ্যেও
আমাদের ঠোঁট ফেটে যাচ্ছে।
ঠোঁট কাটার কারণ এর মধ্যে আরেকটি কারণ হলো আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে যখন ঠোঁটে
বাতাস লাগে তখন ঠোঁট অনেক আদ্র এবং শুষ্ক হয়ে যাই আর সেই কারণে ঠোঁট ফেটে
যায়। আবার ঠোঁট ফাটার আরেকটি কারণ হলো অনেকে ঠোঁটের ফাটা শুরু হলে জিব্বা
দিয়ে ভিজিয়ে রাখেন কিন্তু এই কারণেও পরবর্তীতে ঠোঁট অনেক শুষ্ক হয়ে যায় তখন
ঠোঁট আরো বেশি ফাটে।
আরো পড়ুনঃ দাঁতের ব্যথায় করণীয় - দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
ঠোঁট ফাটার আরো একটি কারণ হলো বিভিন্ন অসুখের জন্য ঔষধ সেবন করে থাকি আর এই
ওষুধ সেবনের কারণে ত্বকের বিভিন্ন স্থানে এগুলোর খারাপ প্রভাব পড়ে সেই সাথে
ঠোঁট ফাটার মত সমস্যা দেখা দেয়। তবে যদি ঠোঁট ফাটে তাহলে চিন্তার কোন কারণ
নেই আবহাওয়া এবং তাপমাত্রার পরিবর্তন হলে এবং একটু সচেতন থাকতে পারলে এই
সমস্যা ভালো হয়ে যায় বা সমাধান করা যায়।
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে
প্রিয় বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলের মূল্য আলোচ্য বিষয় হলো ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে। তাই এখন আপনাদের এই অংশে জানাবো ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে। অনেক সময় আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম ভিটামিনের অভাব হলে বিভিন্ন রকম রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে তেমনি কিছু ভিটামিনের অভাবে ঠোঁট ফেটে থাকে।
কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন ঠোঁট ফাটে মূলত ভিটামিন বি এর অভাবে। সেই সাথে আরো ভিটামিন এর অভাবে ঠোঁট ফাটে সেগুলো হলো ভিটামিন বি ২, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ৯, এবং ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে ঠোঁট ফেটে যায়।
তাই ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করতে চাইলে এই সকল ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করতে হবে সেজন্য ভিটামিন বি যুক্ত খাবার বেশি বেশি খেতে হবে। আশা করছি জানতে পারলেন ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে।
ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়
যদি ঠোঁট ফেটে যায় তাহলে ঔষধ সেবন বা ক্রিম ব্যবহার করার আগে কিছু ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় রয়েছে সেগুলো যদি ভালোভাবে মেনে চলতে পারেন তাহলে খুব সহজে ঠোট ফাটা ভালো করতে পারবেন। তাই এখন আপনাদের এই অংশে জানাবো ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। তাহলে জেনে রাখুন ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে।
১। শসা -- ঘরোয়া উপায়ে ঠোঁট ফাটা ভালো করার জন্য শসা ব্যবহার করতে পারেন। ঠোঁট ফাটা ভালো করতে শসা ব্যবহার করার নিয়ম হলো প্রথম একটি শসা ভালোমতো ধুয়ে নিবেন এবং সেগুলো চাকা চাকা করে কেটে নিবেন কেটে নেওয়ার পরে সেগুলো শসা ঠোঁটের ওপর ভালোভাবে কিছুক্ষণ সময় ধরে ঘষবেন অথবা আরেকটি ভাবে ব্যবহার করতে পারেন সেটা হল শসার পেস্ট তৈরি করে সেগুলো ঠোটের উপর লাগিয়ে রাখবেন তাহলে দেখবেন ঠোট ফাটা কমে যাবে।
২। অ্যালোভেরা -- ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর ভেতর আরো একটি সেরা উপায় হলো অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা। ঠোঁট ফাটা ভালো করার জন্য প্রথমে একটি অ্যালোভেরা গাছ থেকে কিছু অংশ কেটে নিয়ে আসবেন এবং ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন তারপর অ্যালোভেরার ভিতর থাকা সাদা অংশ অর্থাৎ যেটাকে জেল বলা হয় সেটা বের করে নিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঠোঁটে লাগাবেন এবং সকালে উঠে ধুয়ে ফেলবেন এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে ঠোঁট ফাটা কমে যাবে ইনশাআল্লাহ।
৩। নারিকেল তেল ও চিনি -- নারিকেল তেল ও চিনি একসাথে দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে সেগুলো যদি ফাটা ঠোঁটে লাগান এবং কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলেন তাহলে কয়েকদিন এর মধ্যে ঠোঁট ফাটা কমে যাবে।
৪। দুধ ও গোলাপের পাপড়ি -- ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর ভেতর আরো একটি সেরা ও কার্যকরি উপায় হলো কাঁচা দুধ ও গোলাপের পাপড়ি। কাঁচা দুধের মধ্যে গোলাপের পাপড়ি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন এবং সেই গোলাপের পাপড়ি গুলো পিষে পেস্ট তৈরি করুন এবং ফাটা ঠোঁটে লাগান তাহলে ঠোঁট ফাটা ভালো হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ চিরতরে খুশকি দূর করার ১২ টি উপায় - খুশকি দূর করার শ্যাম্পু
৫। গ্রিন টি -- ঠোঁট ফাটা কমানোর জন্য গ্রিন টি অনেক উপকারি এবং কার্যকরি কারণ এই গ্রিন টি এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং আরো বিভিন্ন উপাদান। প্রথমে একটি গ্রিন টি ব্যাগ দিয়ে গ্রিন টি তৈরি করে নিন এবং তারপর সেই গ্রিন টি ব্যাগ ফেলে না দিয়ে ঠোটের ওপর রস গুলো দিয়ে লাগিয়ে রাখুন ঠোঁটের ওপর তাহলে দেখবেন ঠোঁট ফাটা কমে গেছে।
৬। দই ও লেবুর রস -- ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর ভেতর আরেকটি সেরা উপায় হলো দই ও লেবুর রস এর মিশ্রণ তৈরি করে ঠোঁটে ব্যবহার করতে পারলে ঠোঁট ফাটা ভালো করা যায়। প্রথমে দুই চামচ দই নিবেন তারপর এক চামচ লেবুর রস দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগাবেন তাহলে ইনশাআল্লাহ ঠোঁট ফাটা কমে যাবে।
৭। মধু ও অলিভ অয়েল -- মধু ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করতে অনেক কার্যকরি। প্রথমে হালকা পরিমাণ মধু নিবেন তার সাথে হালকা পরিমাণ অলিভ অয়েল এবং দারুচিনি গুড়া মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে ঠোঁটে লাগাবেন এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে ঠোঁট ফাটা ভালো হয়ে যাবে।
৮। জলপাই তেল -- ঠোঁট ফাটা ভালো করার জন্য জলপাই এর তেল ও অলিভ অয়েল একসাথে মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করলে ঠোঁট ফাটা কমে যায়।
৯। ঘি -- ঠোঁট ফাটা ভালো করতে এবং ত্বক উজ্জ্বল রাখতে ঘি অনেক উপকারী। হালকা পরিমাণ ঘি নিয়ে ঠোঁটে লাগাবেন এভাবে নিয়মিত কয়েকদিন ঠোঁটে ঘি লাগালে ঠোঁট ফাটা কমে যাবে।
১০। গ্লিসারিন -- ঠোঁট ফাটা কামনোর জন্য যদি নিয়মিত ঠোঁটে গ্লিসারিন লাগান তাহলে ঠোঁট ফাটা ভালো করতে পারবেন। আশা করছি ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো জানতে পারলেন। এই উপায় গুলো অবলম্বন করে ঠোঁট ফাটা ভালো করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি
শীতকাল হোক বা গরমকাল হোক অনেকেরই ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার মত সমস্যা হয়ে থাকে কিন্তু ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি এটা অনেকেরই অজানা। ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার মূল কারণ হলো ডায়াবেটিস কারো যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে সেই কারণে ঠোঁট শুকিয়ে যাবে। আবার অনেকের অভ্যাস রয়েছে পানি পান না করার পানি পান না করার ফলে ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার মত সমস্যা তৈরি হয়ে থাকে।
ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো অনেকের অভ্যাস রয়েছে জিব্বা দিয়ে ঠোঁট
চাটা কারণ অনেকেই মনে করে থাকেন জিব্বা দিয়ে যদি ঠোঁট ভিজিয়ে রাখি তাহলে ভালো
হবে কিন্তু এটা একদমই ভুল ঘন ঘন জিব্বা দিয়ে ঠোঁট চাটার কারণে বা ভিজিয়ে রাখার
কারণে ঠোঁট শুকিয়ে যায়।
গুগল নিউজে আমাদের ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপরে ফলো করুন
ভুল টুথপেষ্ট ব্যবহার করার কারণে ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠোঁট শুকিয়ে যায়। অনেকের অভ্যাস রয়েছে নাক বন্ধ করে মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়ার সেই কারণেও ঠোঁট শুকিয়ে যায়। এবং অতিরিক্ত বাতাস ঠোঁটে লাগার কারণ ঠোঁট শুকিয়ে যায়। ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো বিভিন্ন রকম ঔষধ অতিরিক্ত সেবন করা।
ঠোঁট ফাটার ক্রিম
ঠোঁট ফাটা কমানোর জন্য অনেকে অনেক ক্রিম এর কথা বলে থাকে তবে আমার মতে ঠোঁট ফাটা ভালো করতে ভ্যাসলিন ক্রিম ভালো হবে। অথবা ঠোঁট ফাটা ভালো করতে মেরিল পেট্রোলিয়াম জেলি ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ঠোঁট ফাটা ভালো করতে পারবেন। এগুলো ক্রিম ব্যবহার করার পরেও যদি ঠোঁট ফাটা ভালো না হয় তাহলে চিকিৎসক এর পরামর্শ নিবেন।
ঠোঁট ফাটার ঔষধ
ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধ করার জন্য অনেকেই ওষুধের কথা বলে থাকেন কিন্তু বিভিন্ন রকম ঔষধ সেবন করা আমাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতির কারণ তাই ঠোট ফাটা ভালো করতে ঔষধ সেবন না করে উপরের অংশ বলে দেওয়া ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো ফলো করুন তাহলেই ঠোঁট ফাটা ভালো করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ দাউদ কিভাবে ভালো হয় -দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
আর যদি ঠোঁট ফাটার ঔষধ সেবন করতে চান তাহলে একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এবং আপনার ঠোঁটের অবস্থা অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে পারেন। তাই এখানে আপনাদের ঠোঁট ফাটার ঔষধ এর নাম বললাম না কারণ এই ঔষধ গুলো খেলে আপনার আরো বেশি ক্ষতি হতে পারে। আশা করছি বুঝতে পারলেন ঠোঁট ফাটার ঔষধ সম্পর্কে।
ঠোঁট ফাটা সম্পর্কে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর | FAQ
প্রশ্ন: ঠোঁট ফেটে যাওয়ার কারণ কি?
উত্তর: ঠোঁট ফেটে যাওয়ার কারণ গুলো হলো আবহাওয়ার পরিবর্তন শুষ্ক আবহাওয়া। এবং সূর্যের আলো ঠোঁটে লাগলে ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যায় সেই কারণে ঠোঁট ফেটে যায়। এছাড়াও আরো অনেক কারণে ঠোঁট ফেটে যায়।
প্রশ্ন: ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে?
উত্তর: ভিটামিন বি ২, ভিটামিন বি ৬, ভিটামিন বি ৯, এবং ভিটামিন বি ১২ এর অভাবে ঠোঁট ফেটে যায়।
প্রশ্ন: ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ?
উত্তর: আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে যখন ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠোঁট ফেটে
যায় তখন ঠোঁট ফেটে যাওয়ার কারণে ঠোঁটের চামড়া উঠে যায়।
প্রশ্ন: ঠোঁট কালো হয়ে যায় কেন?
উত্তর: ঠোঁট কালো হয়ে যাওয়ার কারণ গুলো হলো হরমোন জনিত সমস্যার কারণে ঠোঁট
কালো হয়ে যায়, অতিরিক্ত ধূমপান সেবনের কারণে ঠোঁট কালো হয়ে
যায়, ভিটামিনের অভাবে ঠোঁট কালো হয়ে যায়, এবং অতিরিক্ত রোদের মধ্যে
ঘোরাঘুরি করলে ঠোঁট কালো হয়ে যায়।
প্রশ্ন: ঠোঁটে চামড়া কামড়ালে কি ক্ষতি হয়?
উত্তর: ঠোঁটে চামড়া কামড়ানোর ফলে ঠোঁটের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় সেই কারণে
ঠোঁট ফেটে যায়। আবার ঠোঁটের চামড়া কামড়ানোর কারণে ঠোঁটে ঘা সৃষ্টি হতে
পারে। এক কথায় দাঁত দিয়ে ঠোঁটের চামড়া কামড়ালে ঠোঁটের অনেক ক্ষতি
হয়।
ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে - ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায়: শেষ কথা
ঠোঁট ফাটার কারণ ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ ঠোঁট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে ঠোঁট ফাটা কমানোর ঘরোয়া উপায় ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারণ কি ঠোঁট ফাটার ক্রিম ঠোঁট ফাটার ঔষধ এর নাম কি এই সকল বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করছি এই সকল বিষয়ে আপনারা ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। তারপরও যদি এই
বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন এবং এরকম আরো
তথ্যমূলক আর্টিকেল পড়তে আমাদের
JONOPRIYO BLOG ওয়েবসাইট নিয়মিত
ভিজিট করুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।